সুরা,সাবা-৩৪;
আয়াত নম্বরঃ ২১;
وَمَا كَانَ لَهٗ عَلَيْهِمْ مِّنْ سُلْطٰنٍ اِلَّا لِنَعْلَمَ مَنْ يُّـؤْمِنُ بِالْاٰخِرَةِ مِمَّنْ هُوَ مِنْهَا فِىْ شَكٍّ ؕ وَ رَبُّكَ عَلٰى كُلِّ شَىْءٍ حَفِيْظٌ
উহাদের উপর শয়তানের কোন আধিপত্য ছিল না। কাহারা আখিরাতে বিশ্বাসী এবং কাহারা উহাতে সন্দিহান তাহা প্রকাশ করিয়া দেওয়াই ছিল আমার উদ্দেশ্য। তোমার প্রতিপালক সর্ববিষয়ে হিফাযতকারী।
আয়াত নম্বরঃ ২২;
قُلِ ادْعُوا الَّذِيْنَ زَعَمْتُمْ مِّنْ دُوْنِ اللّٰهِۚ لَا يَمْلِكُوْنَ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ فِى السَّمٰوٰتِ وَلَا فِى الْاَرْضِ وَمَا لَهُمْ فِيْهِمَا مِنْ شِرْكٍ وَّمَا لَهٗ مِنْهُمْ مِّنْ ظَهِيْرٍ
বল, 'তোমরা আহবান কর উহাদেরকে যাহাদেরকে তোমরা আল্লাহ্র পরিবর্তে ইলাহ্ মনে করিতে। উহারা আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে অণু পরিমাণ কিছুর মালিক নয় এবং এতদুভয়ে উহাদের কোন অংশও নাই এবং উহাদের কেউ তাঁহার সহায়কও নয়।'
আয়াত নম্বরঃ ২৩;
وَلَا تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهٗۤ اِلَّا لِمَنْ اَذِنَ لَهٗ ؕ حَتّٰٓى اِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوْبِهِمْ قَالُوْا مَاذَا ۙ قَالَ رَبُّكُمْ ؕ قَالُوا الْحَـقَّ ۚ وَهُوَ الْعَلِىُّ الْكَبِيْرُ
যাহাকে অনুমতি দেওয়া হয় সে ব্যতীত আল্লাহ্র নিকট কাহারও সুপারিশ ফলপ্রসূ হইবে না। পরে যখন উহাদের অন্তর হইতে ভয় বিদূরিত হইবে তখন উহারা পরস্পরের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করিবে, 'তোমাদের প্রতিপালক কী বলিলেন ?' তদুত্তরে তাহারা বলিবে, 'যাহা সত্য তিনি তাহাই বলিয়াছেন।' তিনি সমুচ্চ, মহান।
আয়াত নম্বরঃ ২৪;
قُلْ مَنْ يَّرْزُقُكُمْ مِّنَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِؕ قُلِ اللّٰهُ ۙ وَ اِنَّاۤ اَوْ اِيَّاكُمْ لَعَلٰى هُدًى اَوْ فِىْ ضَلٰلٍ مُّبِيْنٍ
বল, 'আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী হইতে কে তোমাদেরকে রিযিক প্রদান করেন?' বল,' আল্লাহ্। হয় আমরা না হয় তোমরা সৎপথে স্থিত অথবা স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে পতিত।'
আয়াত নম্বরঃ ২৫;
قُلْ لَّا تُسْـــَٔلُوْنَ عَمَّاۤ اَجْرَمْنَا وَلَا نُسْــَٔـلُ عَمَّا تَعْمَلُوْنَ
বল, 'আমাদের অপরাধের জন্য তোমাদেরকে জবাবদিহি করিতে হইবে না এবং তোমরা যাহা কর সে সম্পর্কে আমাদেরকেও জবাবদিহি করিতে হইবে না।'
0 Comments