Recent Tube

বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থে হযরত মুহাম্মদসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামঃ-৪ মুহাম্মদ তানজিল ইসলাম।

        বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ
     সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া    
      সাল্লামঃ-
----------------------------------------  
হিন্দুদের ধর্ম গ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ (সা):
হিন্দুধর্মের পরিভাষায় রসূলকে অবতার বলা হয়। সামনে আমরা অবতার নিয়েই আলোচনা করবো। ঈশ্বরের পক্ষ থেকে যাকে অবতীর্ণ করা হয় তাকেই অবতার বলা হয়। সে হিসেবে যিনি সর্ব শেষে আসবেন তাকেই অন্তিম অবতার বলাহয়। অন্তিম অর্থ শেষ এবং অবতার
অর্থ রাসূল অর্থাৎ শেষ রাসুল।

  হিন্দুধর্মে যুগ চারটি সত্য, ত্রেতা, দাপর, কলি। কলিযুগের শেষ অবতার যাকে ইসলামের পরিভাষায় শেষনবী বলে সেই কল্কি অবতারের নাম পিতার নাম, জন্মস্থান ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা হিন্দুদের ধর্মীয় গ্রন্থে পাওয়া যায়, হিন্দু ধর্মাবলম্বীগন যার অপেক্ষা করছেন। এগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় সকল মানুষের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-ই হলেন সেই মহামানব। নিম্নে হিন্দু ধর্মের গ্রন্থ বেদ হতে এর স্বপক্ষে প্রমান
করার চেষ্টা করা হল-

অন্তিম অবতারের নাম:
অন্তিম অবতার বা শেষ রাসূলের নাম হবে ‘নরাশংস’।
“নরাশংসং সৃধৃষ্টমমপশ্যং সপ্রথস্তমং দিবো ন সদ্মম খস॥ ৯
(ঋগবেদ ১/১৮/৯)

  আমরা একটু বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে ‘নরাশংস’ সংস্কৃত ভাষা। যার বাংলা অর্থ হয় ‘প্রশংসিত ব্যক্তি’। যার আরবী অর্থ হয় ‘মুহাম্মদ’। আর সকল মানুষের সর্ব শেষ নবীর নাম হলো মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।


অন্তিম অবতারের পিতার নাম:

  অন্তিম অবতারের পিতার নাম হবে ‘বিষ্ণযশা’।
‘‘সুমত্যাং বিষ্ণুযশসা গর্ভমাধত্ত বৈষ্ণবম্।’’
(কল্কি-পুরান-১/২/১১)

   এর বিশ্লেষণ করলে দেখাযাবে, ‘বিষ্ণযশা’ শব্দটি সংস্কৃত ভাষা। যার বাংলা অর্থ হয়, ‘মালিকের দাস’। যার আরবী অনুবাদ হয়‘ আবদুল্লাহ’। আর সর্ব শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লামের পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ।

   অন্তিম অবতারের মাতার নাম:
অন্তিম অবতারের মাতার নাম সম্পর্কে কল্কি পুরানে লিখা আছে যে, তার নাম হবে ‘সুমতি’।
‘‘সুমত্যাং মাতরি বিভো।
কন্যায়াংত্বন্নিদেশত:।।”
(কল্কিপুরাণ-১/২/৪)

   এর বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ‘সুমতি’ শব্দটি সংস্কৃত ভাষা। যার বাংলা অর্থ হয় ‘নিরাপদ-শান্তি’।
যার আরবী অনুবাদ হয় ‘আমেনা’। আর সর্ব শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাতার নাম ছিল আমেনা।

  অন্তিম অবতারের জন্মস্থান:
 অন্তিম অবতারের জন্মস্থান সম্পর্কে কল্কি পুরানে লেখা আছে, তিনি জন্ম গ্রহণ করবেন, ‘শম্ভল’ নামক স্থানে।
‘‘শম্ভলে বিষ্ণুযশসো গৃহে প্রদুর্ভবাম্যহম।’’
(কল্কিপুরাণ-১/২/৪)

   এর বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ‘শম্ভল’ শব্দটি৷  সংস্কৃত ভাষা। যার বাংলা অর্থ হয়, ‘শান্তির স্থান’। যার আরবী অনুবাদ হয়‘  বালাদুল আমিন’। আর মক্কা মুকাররমার নাম হলো, বালাদুল আমিন। আর মুহাম্মদ সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মক্কায় জন্মগ্রহণ করেছেন।

    অন্তিম অবতারের জন্ম তারিখ:
অন্তিম অবতার ‘মাধব মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বাদশ তারিখে জন্মগ্রহণ করবেন।’
"দ্বাদশ্যাং শুক্লপক্ষস্য মাধবে মাসি মাধবঃ।”
(কল্কিপুরাণ-১/২/১৫)

   মাধব অর্থ বৈশাখ মাস, বিক্রমী ক্যালেন্ডার মতে বৈশাখকে বসন্তের মাস বলা হয়, যার আরবী অর্থ হয় ‘রবি’। শুক্ল পক্ষ, অর্থাৎ ‘প্রথম অংশ’ যার আরবী অনুবাদ হয়, ‘আউওয়াল’। একত্রে হয় ‘রবিউল আউওয়াল’ দ্বাদশ তারিখ অর্থাৎ ১২ তারিখ। আর সর্বশেষ সকল মানুষের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ‘রবিউল আউওয়াল মাসের ১২তারিখে জন্মগ্রহণ করেছেন।

    হিন্দু ধর্মের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. বেদপ্রকাশ উপাধ্যায় তার কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব গ্রন্থে বেদকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলেন,

১। “হোতার মিন্দ্রো হোতার মিন্দ্রো মহাসূরিন্দ্রাঃ অল্লো জ্যেষ্টং শ্রেষ্ঠং পরমং ব্রহ্মণং অল্লাম ॥
অল্লো রসূল মোহাম্মদ রকং বরস্য অল্লো অল্লাম। আদাল্লাং বুকমেকং অল্লাবুকং লিখর্তকম।”
অর্থ: দেবতাদের রাজা আল্লাহ আদি ও সকলের বড় ইন্দ্রের গুরু। আল্লাহ পূর্ণ ব্রহ্ম, মোহাম্মদ আল্লাহর রাসূল পরম বরণীয় আল্লাহ আল্লাহ। তাঁহার অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর কেহ নাই। আল্লাহ অক্ষয় অব্যয় স্বয়ম্ভু।
সুত্র: (কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব-২৩)

২। হিন্দুধর্মের শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ সংস্কারক শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী সামবেদে শ্রীকৃষ্ণের নাম-গন্ধও নাই
বলে উল্লেখ করেছেন। সেখানে যার নাম আছে তাঁর নাম ‘‘মদৌ বর্তিতা দেবাদ কারান্তে প্রকৃত্তিতা।
বৃষানাং ভক্ষয়েৎ সদা মেদা শাস্ত্রেচ স্মৃতা। ”
যে দেবের নামের প্রথম অক্ষর ‘ম’ ও শেষ ‘দ’ এবং যিনি বৃষমাংস ভক্ষণ সর্বকালের জন্য পূর্ণ বৈধ করিবেন তিনিই হইবেন বেদানুযয়ী ঋষি”মোহাম্মদ -এর নামের প্রথম ও শেষ অক্ষর বেদের নির্দেশ যথাক্রমে ‘ম’ ও ‘দ’ হওয়াতে তাঁকে মান্যকরাও শাস্ত্রেরই নির্দেশ। 
সুত্র: (কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব-২৩)

৩। “লা-ইলাহা হরতি পাপম ইল্ইলাহা পরম পাদম, জন্ম বৈকুণ্ঠ অপ ইনুতি ত জপি নাম মুহম্মদ”
অর্থ: লা-ইলাহার আশ্রয় ছাড়া পাপ মুক্তির কোনো প্রকৃত আশ্রয় নাই। বৈকুণ্ঠে জন্ম লাভের আশা করিলে ইলাহর আশ্রয় নেয়া ছাড়া কোনো
গতি নাই। আর এ জন্য মুহাম্মাদ -এর প্রদর্শিত পথের অনুসরণ ও অনুকরণ একান্তই অপরিহার্য।
সুত্র: (কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব-২২)

৪। “অল্লো রসুল মহম্মদ রকং বরস্য। স্মিন্নস্তিদরে ম্লেচ্ছ আচার্যেন সমন্বিতঃ। মহামদ ইতখ্যাতঃ শিষ্যশাখা সমম্বিতঃ। নৃপশ্চৈব মহাদেবং মুস্থল নিবাসিনম। চন্দনাদিভির ভ্যার্চ্য তুষ্টার মনসা র্হম। নমস্তে গিরিজানাথ মুরুস্থল নিবাসিনম।।
ত্রিপুরাসুনাশায় বহুমায়া প্রবর্তিনে।। ম্লেচ্ছৈর্গপ্তায় শুদ্ধায সচিছাদানন্দরুপিণে।” ‘যথাসময়ে ‘মহাম্মদ’ নামে একজন মহাপুরুষ আবির্ভূত হইবেন যাহার মরুস্থ (আরবদেশে) সাথে স্বয় সহচরবৃন্দও থাকিবেন। হে মরুর প্রভু! হে জগতগুরু! আপনার প্রতি আমাদের স্তুতিবাদ। আপনি জগতের সমুদয় কলুষাদি ধ্বংসের উপয় অবগত আছেন। আপনাকে প্রণতি জানাই। হে মহাত্মা! আমরা আপনার দাসানুদাস। আমাদেরকে আপনার পদমূলে আশ্রয় প্রদান করুন।
সুত্র: (কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব-২৪)

মহান আল্লাহ তা'য়ালা বলেনঃ 

إِنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ وَصَدُّوا۟ عَن سَبِيلِ ٱللَّهِ وَشَآقُّوا۟ ٱلرَّسُولَ مِنۢ بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمُ ٱلْهُدَىٰ لَن يَضُرُّوا۟ ٱللَّهَ شَيْـًٔا وَسَيُحْبِطُ أَعْمَٰلَهُمْ 

  যারা কুফরী করে এবং মানুষকে আল্লাহর পথ হতে নিবৃত্ত করে এবং নিজেদের নিকট পথের দিশা ব্যক্ত হওয়ার পর রাসূলের বিরোধিতা করে, তারা আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। তিনি তাদের কাজ ব্যর্থ করবেনা। 

يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ أَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَأَطِيعُوا۟ ٱلرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوٓا۟ أَعْمَٰلَكُمْ 

  হে মু’মিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রাসূলের আনুগত্য কর এবং তোমাদের কর্মফল বিনষ্ট করনা। 

إِنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ وَصَدُّوا۟ عَن سَبِيلِ ٱللَّهِ ثُمَّ مَاتُوا۟ وَهُمْ كُفَّارٌ فَلَن يَغْفِرَ ٱللَّهُ لَهُمْ 

   যারা কুফরী করে এবং আল্লাহর পথ হতে মানুষকে নিবৃত্ত করে, অতঃপর কাফির অবস্থায় মৃত্যু বরণ করে, আল্লাহ তাদেরকে কিছুতেই ক্ষমা করবেন না।

[আল কুরআন, সূরাঃ(৪৭) মুহাম্মদ, আয়াতঃ৩২-৩৪]
------------------------------------------------
 লেখকঃ ইসলামি চিন্তাবিদ গ্রন্থপ্রনেতা  ও মাওলানা।          

Post a Comment

5 Comments

  1. "হোতারমিন্দ্র হোতারমিন্দ্র মহাসুরিন্দ্রা
    অল্লো জ্যেষ্ঠাং শ্রেষ্ঠাং পরমং পুর্ণ ব্রাক্ষণ অল্লাম
    অল্লোরাসুলমহমদকং বরস্যে অল্লো অল্লাম
    আদহাল্লাহবকুমে ককম অল্লাবুক নিখাতকম"

    এই কথিত মন্ত্রটিতে নাকি বলা হয়েছে আল্লাহ ও নবী রাসুলকে মানার কথা!!

    এই মন্ত্রের রেফারেন্স চাইলে জ্ঞানপাপীরা কেউ বলে অল্লোপনিষদ,কেউ বলে কল্কি অবতার ও মোহাম্মদ সাহেব আবার কেউ বলে অথর্ববেদ!!

    জবাব,
    অথর্ববেদের শাকল্য উপনিষদ নামের কোন উপনিষদই নাই।
    অর্থববেদের উপনিষদ তিনটি,
    মুন্তক উপনিষদ,
    মান্ডুক্য উপনিষদ,
    প্রশ্ন উপনিষদ।

    অল্লোপনিষদ কোন হিন্দু ধর্মীয় গ্রন্থ নয়।সম্রাট আকবর হিন্দুদের ধর্মান্তরিত করতে, বিভ্রান্ত করতে ও তার প্রবর্তিত দীন-ই-এলাহী নামক ধর্মের প্রচার করতে এই বইটি লিখেছিলেন।বইটি কারা লিখেছিলো তা এই বইয়ের সংস্কৃত দেখেই বুঝা যায়।

    সম্রাট আকবরের পর হিন্দুদের বিভ্রান্ত করে ধর্মান্তরিত করতে হিন্দু ভুয়া পন্ডিতের নাম করে কাঁচাপাকা সংস্কৃত শব্দ অং,হোং,চোং ব্যবহার করে কল্কি অবতার ও মোহাম্মদ সাহেব বইটি লিখা হয়।

    “লা ইলহা হরতি পাপম ইল্ল ইলহা পরম পদম। জন্ম বৈকুণ্ঠর অপ ইনুতিত জপি নাম মোহাম্মদম।”

    এর রেফারেন্স বলা হয়,উত্তরায়ণ বেদ, অন কাহি, পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    এর মানে নাকি, লা ইলহা পাঠ করলে সব পাপ দূর হয়।স্বর্গ লাভ হয়।স্বর্গ পেতে হলে মুহাম্মদকে অনুসরণ করতে হবে।

    জবাব- সংস্কৃত ভাষার নমুনা দেখে নিশ্চয়ই বুঝতে বাকি নেই এই ষড়যন্ত্র!!!!
    হা,হিন্দুদের ধর্মান্তরিত করার ষড়যন্ত্রের আরেক অস্ত্র এটি। আর বর্তমানের বোকা হিন্দুরা তো জানেই না বেদ কয়টা!!!

    আসলে উত্তরায়ণ বেদ নামে কোন বেদই নেই।
    হিন্দু ধর্মে বেদ চারটি।
    সামবেদ,
    ঋগ্বেদ,
    অথর্ববেদ,
    যজুর্বেদ।

    তো এখানে উত্তরায়ণ বেদ আসলো কোথা থেকে?? আর এই বিকৃত মন্ত্রইবা এলো কোথা থেকে??
    ধর্মজ্ঞানহীন হিন্দুদের বোকা বানিয়ে ধর্মান্তরিত করার জন্যই কি জঘন্য মিথ্যাচার!!!

    ReplyDelete
  2. কল্কি অবতার আসবেন কলিযুগের শেষে। কলিযুগ শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ৩১০২ সালে ও কলিযুগের মোট আয়ু ৪,৩২,০০০ বছর। অর্থাৎ কল্কির আসতে আরো ৪,২৭,০০০ বছর বাকি।
    কল্কি অবতারের পিতার নাম বিষ্ণুযশ বা বিষ্ণুইয়াশ যার অর্থ বিষ্ণুর গর্ব কিন্তু মুহাম্মদ সাঃ এর পিতার নাম আবদুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা বা আল্লাহর দাস। এদুটোর অর্থ মিলল না।
    কল্কি অবতারের মাতার নাম সুমতি অর্থ সুন্দর মন যা মুহাম্মদ সাঃ এর মাতার নাম আমিনার অর্থের সাথে মিলে না।
    কল্কি অবতারের জন্মস্থান হল শম্ভুল গ্রাম যা ভারতের উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত, শম্ভুল অর্থ শম্ভু বা শিবের নিবাস, শান্তির স্থান নয়।
    কল্কি অবতার জন্মের সময় তাঁর পিতা জীবিত ছিলেন কিন্তু মুহাম্মদ সাঃ এর জন্মের ছয় মাস আগেই তাঁর পিতা মারা যান।
    কল্কি অবতার ছিলেন তাঁর পিতা মাতার চতুর্থ সন্তান কিন্তু মুহাম্মদ সাঃ এর কোনো ভাইবোন ছিল না।
    কল্কি অবতার তাঁর গুরু রামদেবের কাছ থেকে বেদ শিখবেন কিন্তু মুহাম্মদ সাঃ নিরক্ষর ছিলেন এবং কারো কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করেননি।
    নবী মুহাম্মদ এর প্রথম স্ত্রী খাদিজার গর্ভেই তার ৬ সন্তান হয় যার মাঝে দুই পুত্র এবং প্রথম পুত্র কাসিম ১ বছর বয়সেই মারা যায়।অপরদিকে কল্কি পুরাণ ১৩.৩৬ মতে কল্কি অবতারের সন্তান ২ টি,২ টি ই পুত্র সন্তান।তাঁদের নাম জয় এবং বিজয়। পৌরাণিক বিশ্বাস অনুযায়ী তারা অনেক বড় বীর এবং অনেক যুদ্ধে অংশ গ্রহন করবেন।
    কল্কি পুরান মতে কল্কি অবতারের এর স্ত্রী দুজন যার প্রথমজনের নাম হবে পদ্মাবতী এবং তিনি"সিংহল" এর অধিবাসী যা চতুর্দিকে একটি সমুদ্রবেষ্টিত দ্বীপ।(কল্কিপুরান ৮.৩৯) অপরজনের নাম হবে রমা(৩২.৬) অপরদিকে নবী মুহম্মদের ১৩ জন স্ত্রী ছিলেন এবং তাদের সবাই আরব অঞ্চল এর অধিবাসী ছিলেন।আরব অঞ্চল বিশেষত মক্কা-মদিনা নিশ্চয় সমুদ্রবেষ্টিত কোন দ্বীপ নয়।

    ReplyDelete
  3. https://www.agniveerbangla.org/2019/01/blog-post_21.html?m=1

    ReplyDelete
  4. হোতার মিন্দ্র হোতার মিন্দ্র এগুলো অল্লোপনিষদ নামে ভুয়া গ্রন্থের রেফারেন্স।

    https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D

    ReplyDelete
  5. কী অদ্ভুত আত্মপ্রতারণা এই চিন্তাবিদের!

    ReplyDelete