Recent Tube

ডা.জাকির নায়েক,মিযানুর রহমান আযহারি,আল্লামা সাঈদী কৌমি ও দেওবন্দী আলিমদের প্রতিহিংসার শিকার।





 

ডা.জাকির নায়েক,মিযানুর রহমান আযহারি,আল্লামা সাঈদী কৌমি ও দেওবন্দী আলিমদের প্রতিহিংসার শিকার। 
কৌমি ছাড়া অন্য কারো জনপ্রিয়তা ওদেরকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে মারে।

   তাদের ভাবনাগুলো বড় অদ্ভুদ।তারা ভেবেছিল,আল্লামা সাঈদীকে কারারুদ্ধ বা ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিতে পারলেই মার্কেট তাদের দখলে চলে যাবে,মাজারপূজা,পীরপূজার বিরুদ্ধে কেউ আর কথা বলতে সাহস করবে না।
জননীকে দিয়ে কতিপয় নেতাকে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে হত্যা করিয়ে দিতে পারলেই জমায়াত নিশ্চিন্হ ও নির্বংশ হয়ে যাবে এবং জামায়াতের শূণ্যস্হান নিবে তারা দখলে।

        আযহারির জনপ্রিয়তা তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়।তাই মামুনুল হকসহ খতিবুল বাটপাররা আযহারির উপর হামলে পড়লেন।জামায়াত ট্যাগ দিয়ে তাকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হল।বিশ্ব সেরা ইসলামী পন্ডিত ডা.জাকির নায়েক কৌমি ও দেওবন্দী আলিমদের রোষানলে পড়ে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হলেন।

    কৌমি ও দেওবন্দী আলিমদের ইতিহাস জানুন।শয়তান তাদের নিকটই হিংসা এবং অহংকার বিক্রি করে।
এ রকম হিংসুক,পরশ্রীকাতর,দরবারি লোকদেরকে নিয়ে জাতি যখন ঐক্যের স্বপ্ন বুনে তখন বুঝতে আর কষ্ট হয় না যে,জাতির বুদ্ধি বিবেক কতটা লোপ পেয়েছে। 

     কৌমিদের মধ্যে কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া সিংহভাগ-যারা পদপদবী,নেতৃত্ব,কতৃত্বের লোভে নিজেরাই একে অপরের বিরুদ্ধে লাঠিসোটা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে,দল শতদলে বিভক্ত হয়, যারা জেল জুৃৃলুমের ভয়ে সকালে এক সুরে সন্ধ্যায় ভিন্নসুরে গান গায়,যারা দরবারের করুনা ভিক্ষে পেতে তাগুতের দেবতার গুণকির্তনে নিজেদের জিহ্বাকে সদাসর্বদা ব্যাস্ত রাখে এবং খাঁটি মুসলিমদের সনদ দেয়,যাদের মুখে কুরআন সৃন্নাহর বাণী অন্তরে বিষ তাদের নিয়ে আপনার অন্ধ আবেগ উথলে উঠতে পারে,আমার নয়,আপনি স্বপ্ন দেখতে পারেন,আমি পারি না।
---------------------------------------------------------------
লেখকঃ ইসলামিক আর্টিকেল লেখক ও অনলাইন এক্টিভিস্ট। 

Post a Comment

0 Comments