Recent Tube

মাসলা মাসায়েল।

 রসূলুল্লাহ(সা.) বলেছেনঃ 

من وقر صاحب بدعة فقد أعان على هدم الإسلام 
“যে ব্যক্তি কোন বিদআত পন্থীকে সম্মান করলো সে আসলে ইসলামের ইমারত ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করলো।”
 
  কবর ও মাজারপূজা বেদায়াত।মুসলিমদের মধ্যে কবর ও মাজারপূজা একটি পৌত্তলিক ধর্ম।যেখানে এদের বিরোধীতা করা প্রতিটি ঈমানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিল সেখানে এক শ্রেণীর আলিমও এই বেদাতিদের সম্মান করে।এই সব আলেমরাই হচ্ছে ইসলামের ইমারত ভেঙ্গে ফেলার মূল কারিগর।না বেদাতিদের জন্য আর না মুনাফিকদের জন্য আমার অন্তরে বিন্দু পরিমান অনুকম্পা আছে।

 মহান আল্লাহ বলেন,

   হে নবী! পূর্ণ শক্তি দিয়ে কাফের ও মুনাফিক উভয়ের মোকাবিল করো এবং তাদের প্রতি কঠোর হও। শেষ পর্যন্ত তাদের আবাস হবে জাহান্নাম এবং তা অত্যন্ত নিকৃষ্ট অবস্থান স্থল।

  যে জামায়াত ও সংগঠন তার নিজের মধ্যে মুনাফিক ও বিশ্বাসঘাতকদেরকে লালন করে এবং যেখানে দুধকলা দিয়ে সাপ পোষা হয়, তার নৈতিক অধঃপতন এবং সবশেষে পূর্ণ ধ্বংস ছাড়া গত্যন্তর নেই। 

   মুনাফিকী প্লেগের মতো একটি মহামারী। আর মুনাফিক হচ্ছে এমন একটি ইঁদুর যে এ মহামারীর জীবাণু বহন করে বেড়ায়। তাকে জনবসতির মধ্যে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার সুযোগ দেয়ার অর্থ গোটা জনবসতিকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া।

   মুসলমানদের সমাজে একজন মুনাফিকদের মর্যাদা ও সম্ভ্রম লাভ করার অর্থ হলো হাজার হাজার মানুষকে বিশ্বাসঘাতকতা ও মুনাফিকী করতে দুঃসাহস যোগানো। এতে সাধারণ্যে এ ধারণা বিস্তার লাভ করে যে, এ সমাজে মার্যাদা লাভ করার জন্য আন্তরিকতা, সদিচ্ছা ও সাচ্চা ঈমানদারীর কোন প্রয়োজন নেই। বরং মিথ্যা ঈমানদের প্রদর্শনীয় সাথে খেয়ানত ও বিশ্বাসঘাতকতার পথ অবলম্বন করেও এখানে মানুষ ফুলে ফেঁপে বড় হয়ে উঠতে পারে। বর্তমানে এই রোগ অধিকাংশ কৌমি আলেমদের মধ্যে মহামারি রুপ নিয়েছে।
-----------------------------------------------------------------

Post a Comment

0 Comments