Recent Tube

তরুণ প্রজন্মের কাছে বার্তা। মুফতি হারুন ইজহার।


 তরুণ প্রজন্মের কাছে বার্তা। 
       --- মুফতি হারুন ইজহার।

      শায়খ হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ এর বার্তা !!!
আমার তরুণ প্রজন্মের ভাইয়েরা ।
    “হরতাল ডেকে প্রাশ্চাত্য আন্দোলন দিয়ে রাসুলের দ্বীন প্রতিষ্ঠা হবে না। 
আমি আপনাদের সুস্পষ্টভাবে রাসুলের সীরাতের দাওয়াত দিচ্ছি। দ্বীন প্রতিষ্ঠা হবে আকীদার মাধ্যমে। দ্বীন প্রতিষ্ঠা হবে সীরাতের মাধ্যমে। দ্বীন প্রতিষ্টা হবে দাওয়াহ-ইলাল্লাহর মাধ্যমে। দ্বীন প্রতিষ্ঠা হবে জি-হা-দের মাধ্যমে। দ্বীন প্রতিষ্ঠা হবে শুরার মাধ্যমে। দ্বীন প্রতিষ্ঠা হবে আমীরের মাধ্যমে। দ্বীন প্রতিষ্ঠা হবে হিজরতের মাধ্যমে। সুতরাং এইসব আপোশকামীতা, মুনাফেকিতা করে প্রাশ্চাত্যের আদলে আন্দোলন দিয়ে আবার বোকা বনবেন না।”
      “আমাদের হাজার হাজার লোকের দরকার নেই। আমাদের এমন লোক দরকার যারা আল্লাহর দ্বীনকে আল্লাহর জমীনে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে। ইনশা'আল্লাহ।”
     “ভাইয়েরা; আমাদের কোন সেলিব্রিটির দরকার নেই। আমাদের দরকার শুরায়ী নিজাম এর। আমাদের দরকার আমীরের, যেই আমীর আল্লাহর জমীনে আল্লাহর দ্বীনকে প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের ডাক দিবে।”
আজ সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজান্তে শহীদদের জানাজার পূর্বে শাইখ হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ এভাবেই উপস্থিত জনতাকে লক্ষ করে কথাগুলো বলছিলেন। কথাগুলো অন্তরভেদ করে যাওয়ার মতো। মনে হচ্ছিল, তারিক বিন যিয়াদ এর ন্যায় কেউ আপন সৈন্যদের সামনে গর্জে উঠেছে। মুহাম্মদ বিন কাসিম এর কন্ঠকে কেউ একজন ধারণ করেছে। ইউসুফ বিন তাসফিনের কন্ঠে কেউ একজন আল্লাহর পথে ডাকছে......।

      স্টেজ গরম করা কোন বক্তা কিংবা সুবিধাভোগী কোন নেতা, এই দীর্ঘ ২৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের কাউকেই দেখা যায়নি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ কিংবা ফরেনসিক ল্যাব এর আশপাশেও। এই ২৮ ঘণ্টার মধ্যে এক মুহূর্তের জন্যেও যিনি শহীদদের লাশকে একা ছেড়ে যাননি তিনি উম্মাহ দরদী একজন দায়ী হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ।

       গত ২৮ ঘন্টায় (২৮/৩/২১ইং) আমাদের তথাকথিত নেতাদের অনেককেই দেখেছি। তাদের কার কতটুকু ভূমিকা ছিল সেটাও প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে দেখেছি, শুনেছি। তরুণসমাজকে আহবান করব এখনো সময় আছে নেতাকে চিনতে ভুল করবেন না।

Post a Comment

0 Comments