Recent Tube

শেখ হাসিনার সফল কুটনীতির জোরে চায়না বাংলাদেশের সকল সেক্টরে ৪০% এর মত দখল করে নিয়েছে,যা আগে ছিল ১০০% ভারতের দখলে। ইবনে যুবাইর।






 শেখ হাসিনার সফল কুটনীতির জোরে চায়না বাংলাদেশের সকল সেক্টরে ৪০% এর মত দখল করে নিয়েছে,যা আগে ছিল ১০০% ভারতের দখলে। 


  ভারতের 'র' নিয়ে যে শঙ্কা ছিল,ভারত এক এক করে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলো দখল করে নিচ্ছিল এবং কোন এক দিন ভারতের পক্ষ থেকে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের উপর
 আঘাত আসতে পারত বলে যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল সেটা এখন আর নেই। এটা সম্ভব হতে পেরেছে কেবলমাত্র শেখ হাসিনার সফল কুটনীতির কারণে।

     উপরের কথাগুলো আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী নেতার।এই নেতার বাড়ি গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার গোপাল গঞ্জে এবং শেখ পরিবারের সাথে ওনার ভাল সম্পর্ক আছে বলেও শোনা যায়। 

   শেখ হাসিনার সফল কুটনীতির জোরে চায়না বাংলাদেশের সকল সেক্টরে ৪০% এর মত দখল করে নিয়েছে,যা আগে ছিল ১০০% ভারতের দখলে। ভারত কোন অঘটন ঘটাতে চায়লেও এখন তা আর পারবে না। কারণ,চায়না সেটা হতে দেবে না।নেতার মুখে এই ছিল নেত্রীর সফল কুটনীতির গল্প।

       সেই নেতাকে বলা হল,ভারতের দখলকৃত  ১০০% থেকে ৪০% চায়না ছিনতাই করেছে এটা সত্য কথা।কিন্তু এখানে শেখ হাসিনার কোন কতৃত্ব নেই।

     আসল কথা হল,একটা পতিতালয়, সবগুলো তরুন যুবতী মেয়ে দেখে একটি প্রভাবশালী মহল সেটাকে নিয়ন্ত্রনে নিয়ে নিল।কিছুদিন পর দখলকৃত প্রভাবশালী মহলের চেয়ে অপর একটি প্রভাবশালী মহল সেই পতিতালয়টি নিয়ন্ত্রনে নিতে ক্ষমতা প্রয়োগ করল এবং ৪০% নারী এই মহলটির দিকে ঝুঁকে পড়ল এই ভেবে যে,আগের প্রভুদের চেয়ে নতুন প্রভুরা ভাল হবে,জীবনের সুরক্ষা বেশি হবে।

     এই 'আগের চেয়ে ভাল থাকা,'জীবনের সুরক্ষার নিশ্চয়তা বেশি পাওয়া' এটা তারা কেন ভাবতে পারল সেই আলাপে আসা যাক।আসলে উক্ত পতিতালয়ের পতিতাদের নিজেদেরই অস্তিত্ব নেই বিধায় যখন যে প্রভাব খাটাতে আসে তখন তারা তাদের দিকে ঝুঁকে পড়ে, জীবন বাঁচার তাগিদে।

    আওয়ামী লীগ এ দেশটাকে অস্তিত্বহীন করে একটি পতিতালয়ে পরিনত করেছে।যার অস্তিত্ব থাকে না, প্রভাবশালীরা হয়ে যায় তখন তার মালিক।প্রত্যুত্তরে আওয়ামী লীগ নেতা নীরব রইলেন।

    তারপর তাকে বলা হল,শেখ হাসিনা এখনও বুঝেন নি আসলে তিনি কোন দিকে যাচ্ছেন।চায়না মানেই পাকিস্তান, ইরান,তুর্কি,তালেবান,
রাশিয়া প্যানেল। এই প্যানেলে মিশর,সৌদি যোগ হতে যাচ্ছে নিজেদের তাগিদেই।বিশ্ব রাজনীতিতে একটা পরিবর্তনের ইঙ্গিত মিলছে।

   যদি মিশর এবং সৌদি এই প্যানেলে যোগ হয়ে যায় তবে দেশের আলেম ওলামার প্রতি এতদিন যে নীপিড়ন আওয়ামী লীগ চালিয়ে এসেছে সেটার বড় ধরণের কাফফারা দিতে হতে পারে এবং আওয়ামী লীগ,ভারত ও ইসরাইল মিলে যত্নে গড়া উগ্র মাদখালি সংগঠনের কি দুর্দাশা সামনে হতে পারে সেটাও ভেবে দেখা উচিত বৈকি!!
অতএব,নেত্রীকে পরামর্শ দেন যাতে করে চায়না ফাঁদে আটকে না যান।
--------------------------------- 
লেখকঃ ইসলামিক আর্টিকেল লেখক ও অনলাইন এক্টিভিস্ট।

Post a Comment

0 Comments