সূরা কাহাফ ;
সূরা নম্বরঃ ১৮,
আয়াত নম্বরঃ ১১;
فَضَرَبْنَا عَلٰٓى اٰذَانِهِمْ فِى الْـكَهْفِ سِنِيْنَ عَدَدًا ۙ
অতঃপর আমি উহাদেরকে গুহায় কয়েক বৎসর ঘুমন্ত অবস্থায় রাখিলাম,
আয়াত নম্বরঃ ১২;
ثُمَّ بَعَثْنٰهُمْ لِنَعْلَمَ اَىُّ الْحِزْبَيْنِ اَحْصٰى لِمَا لَبِثُوْۤا اَمَدًا
পরে আমি উহাদেরকে জাগরিত করিলাম জানিবার জন্য যে, দুই দলের মধ্যে কোনটি উহাদের অবস্থিতিকাল সঠিক ভাবে নির্ণয় করিতে পারে।
আয়াত নম্বরঃ ১৩;
نَحْنُ نَقُصُّ عَلَيْكَ نَبَاَهُمْ بِالْحَـقِّؕ اِنَّهُمْ فِتْيَةٌ اٰمَنُوْا بِرَبِّهِمْ وَزِدْنٰهُمْ هُدًىۖ
আমি তোমার নিকট উহাদের বৃত্তান্ত সঠিক ভাবে বর্ণনা করিতেছি : উহারা ছিল কয়েকজন যুবক, উহারা উহাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান আনিয়াছিল এবং আমি উহাদের সৎপথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করিয়াছিলাম,
আয়াত নম্বরঃ ১৪;
وَّرَبَطْنَا عَلٰى قُلُوْبِهِمْ اِذْ قَامُوْا فَقَالُوْا رَبُّنَا رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ لَنْ نَّدْعُوَا۫ مِنْ دُوْنِهٖۤ اِلٰهًـا لَّـقَدْ قُلْنَاۤ اِذًا شَطَطًا
এবং আমি উহাদের চিত্ত দৃঢ় করিয়া দিলাম; উহারা যখন উঠিয়া দাঁড়াইল তখন বলিল, আমাদের প্রতিপালক। আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর প্রতিপালক। আমরা কখনই তাঁহার পরিবর্তে অন্য কোন ইলাহ্কে আহ্বান করিব না ; যদি করিয়া বসি, তবে উহা অতিশয় গর্হিত হইবে।
আয়াত নম্বরঃ ১৫;
هٰٓؤُلَاۤءِ قَوْمُنَا اتَّخَذُوْا مِنْ دُوْنِهٖۤ اٰلِهَةً ؕ لَوْ لَا يَاْتُوْنَ عَلَيْهِمْ بِسُلْطٰنٍۢ بَيِّنٍ ؕ فَمَنْ اَظْلَمُ مِمَّنِ افْتَـرٰى عَلَى اللّٰهِ كَذِبًا ؕ
আমাদেরই এই স্বজাতিগণ, তাঁহার পরিবর্তে অনেক ইলাহ্ গ্রহণ করিয়াছে। ইহারা এই সমস্ত ইলাহ্ সম্বন্ধে স্পষ্ট প্রমাণ উপস্থিত করে না কেন? যে আল্লাহ্ সম্বন্ধে মিথ্যা উদ্ভাবন করে তাহার অপেক্ষা অধিক জালিম আর কে ?'
0 Comments