সূরা কাহাফ ;
সূরা নম্বরঃ ১৮,
আয়াত নম্বরঃ ৭৬;
قَالَ اِنْ سَاَ لْـتُكَ عَنْ شَىْءٍۢ بَعْدَهَا فَلَا تُصٰحِبْنِىْ ۚ قَدْ بَلَـغْتَ مِنْ لَّدُنِّىْ عُذْرًا
মূসা বলিল, 'ইহার পর, যদি আমি আপনাকে কোন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করি তবে আপনি আমাকে সঙ্গে রাখিবেন না ; আমার 'ওযর-আপত্তির চূড়ান্ত হইয়াছে।
আয়াত নম্বরঃ ৭৭;
فَانْطَلَقَا حَتّٰۤى اِذَاۤ اَتَيَاۤ اَهْلَ قَرْيَةِ ۨاسْتَطْعَمَاۤ اَهْلَهَا فَاَبَوْا اَنْ يُّضَيِّفُوْهُمَا فَوَجَدَا فِيْهَا جِدَارًا يُّرِيْدُ اَنْ يَّـنْقَضَّ فَاَقَامَهٗ ؕ قَالَ لَوْ شِئْتَ لَـتَّخَذْتَ عَلَيْهِ اَجْرًا
অতঃপর উভয়ে চলিতে লাগিল; চলিতে চলিতে উহারা এক জনপদের অধিবাসীদের নিকট পৌঁছিয়া তাহাদের নিকট খাদ্য চাহিল; কিন্তু তাহারা তাহাদের মেহমানদারী করিতে অস্বীকার করিল। অতঃপর সেখানে তাহারা এক পতনোন্মুখ প্রাচীর দেখিতে পাইল এবং সে উহাকে সুদৃঢ় করিয়া দিল। মূসা বলিল, 'আপনি তো ইচ্ছা করিলে ইহার জন্য পারিশ্রমিক গ্রহণ করিতে পারিতেন।'
আয়াত নম্বরঃ ৭৮;
قَالَ هٰذَا فِرَاقُ بَيْنِىْ وَبَيْنِكَ ۚ سَاُنَـبِّئُكَ بِتَاْوِيْلِ مَا لَمْ تَسْتَطِعْ عَّلَيْهِ صَبْرًا
সে বলিল, 'এইখানেই আপনার এবং আমার মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ হইল, যে বিষয়ে আপনি ধৈর্য ধারণ করিতে পারেন নাই আমি তাহার তাৎপর্য ব্যাখ্যা করিতেছি।
আয়াত নম্বরঃ ৭৯;
اَمَّا السَّفِيْنَةُ فَكَانَتْ لِمَسٰكِيْنَ يَعْمَلُوْنَ فِى الْبَحْرِ فَاَرَدْتُّ اَنْ اَعِيْبَهَا وَكَانَ وَرَآءَهُمْ مَّلِكٌ يَّاْخُذُ كُلَّ سَفِيْنَةٍ غَصْبًا
'নৌকাটির ব্যাপার-ইহা ছিল কতিপয় দরিদ্র ব্যক্তির, উহারা সমুদ্রে জীবিকা অন্বেষণ করিত; আমি, ইচ্ছা করিলাম নৌকাটিকে ত্রুটিযুক্ত করিতে; কারণ উহাদের পশ্চাতে ছিল এক রাজা, যে বলপ্রয়োগে নৌকাসকল ছিনাইয়া লইত।
আয়াত নম্বরঃ ৮০;
وَاَمَّا الْغُلٰمُ فَكَانَ اَبَوٰهُ مُؤْمِنَيْنِ فَخَشِيْنَاۤ اَنْ يُّرْهِقَهُمَا طُغْيَانًا وَّكُفْرًاۚ'
আর কিশোরটি, তাহার পিতামাতা ছিল মু'মিন। আমি আশংকা করিলাম যে, সে বিদ্রোহাচরণ ও কুফরীর দ্বারা উহাদেরকে বিব্রত করিবে।
0 Comments