Recent Tube

ইসলামি রাজনীতিঃপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ; মোহাম্মদ এনামুল হক।

 ইসলামি রাজনীতিঃপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ;


বাংলাদেশের ইসলামপন্থী রাজনীতির পজেটিভ নেগেটিভ দুটি দিকই রয়েছে এবং উভয়টিই বেশ কার্যকর । 
পজেটিভ দিক গুলোর মধ্যে প্রধানতম বলা যায় যে, ইসলামি রাজনীতি আর ইসলামের নামের রাজনীতি যে নামেই বলুন না কেন এই রাজনীতি রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি ব্যতিক্রমী ধারা ও কিছু সৎ খোদাভীরু নেতৃত্ব তৈরি করতে পেরেছে যদিও ব্যক্তি বিশেষের অনেক দূর্বলতা রয়েছে । 

আবার সবচেয়ে নেগেটিভ দিক হলো - বাংলাদেশের ইসলামপন্থীরা হলো একে অন্যের চিরশত্রু । বহুধা বিভক্ত  ইসলামি রাজনীতিতে কস্মিনকালেও ইসলামি বিপ্লবের কোন সম্ভাবনা সুদূর পরাহত।

যেমন জামায়াতে ইসলামি প্রধান  ইসলামি রাজনৈতিক দল। অথচ জামায়াতকে কোন ইসলামি দলই মনে করেনা অন্য সকল ইসলামি দলগুলো। আবার অন্য ইসলামি দলগুলোর মত ও পথের সাথে জামায়াতের আক্বীদার অমিল মতপার্থক্য সুদীর্ঘকাল থেকে বিদ্যমান। 

এদিকে কওমির মধ্যে চরমোনাইপন্থিরা অন্যদের থেকে তরিকা আলাদা, অপরদিকে সুন্নিয়তের দাবিদার আরেক গোষ্ঠী সকল কিছুর বাইরে। মজার বিষয় হলো ভারতীয়  উপ মহাদেশে সবাই সবাইকে মনে করে বাতিল।  সুতরাং ইসলামি রাজনীতি এখানে হযবরল অবস্থা বিরাজমান। এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। 

যেহেতু ইসলামি রাজনৈতিক অঙ্গনে জামায়াতে ইসলামি লীড করছে সেহেতু খেলাফত মজলিশ,  ইসলামি ঐক্যজোট,  জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম , নেজামে ইসলাম,  সহ সকল ইসলামি দলের ব্যর্থতাকে ইসলামপন্থীদের ব্যর্থতা হিসেবে জামায়াতে ইসলামির ঘাড়ে চাপানো হয় । 

আরেকটি মজার বিষয় হলো বাংলাদেশের বাইরে সকল  দলকেই মানুষ মনে করে জামায়াত। 

কিন্তু প্রশ্ন জেগেছে, প্রচলিত ধারায়  ইসলামি রাজনীতি ও ইসলামি আন্দোলন বা ইক্বামতে দ্বীন এর আন্দোলন এক ও অভিন্ন কি না ? 
আল্লাহর জমীনে আল্লাহর দ্বীন কায়েম আবার প্রচলিত রাজনৈতিক সিষ্টেমে ইসলাম বিরোধী শক্তিকে কখনো ক্ষমতায় বসানো আবার কখনো ক্ষমতা থেকে নামানোর একক দায় দায়িত্ব পালন, রক্ত শ্রম ঘাম মেধা অর্থ জীবন বিলিয়ে দেওয়া কি দ্বীন কায়েমের আন্দোলনের ভিতরে পড়ে কিনা ? অবশ্য এ বিষয়ে প্রচলিত ধারায় ইসলামি রাজনীতির বর্তমান কিছু কিছু কাজকে সরাসরি বিদাআত বলে আখ‍্যায়িত করে ব‍্যখ‍্যা দিয়েছিলেন মরহুম ডক্টর খন্দকার  আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর। 

আবার - ইক্বামতে দ্বীন এর আন্দোলন করা ফরজ কিন্তু ইসলামিক ফকিহ, চিন্তাবিদদের একটি বৃহৎ অংশ ইক্বামতে দ্বীনের বতর্মান সিস্টেমেটিক আন্দোলনের সরাসরি বিরোধীতা করছেন।
 
দেখা যায়  বিশ্বের ছয় শ কোটি  মানুষের মধ্যে দেড় শ কোটি মুসলমান এর মধ্যে অনু পরিমাণ মুসলমান ও হয়তো ইক্বামতে দ্বীনের আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন না। তাহলে ফরজ লংঘনের অপরাধে এই বিশাল মুসলমান জনগোষ্ঠী জাহান্নামী হয়ে যাবে কিনা তা প্রশ্ন থেকেই যায়।

ধরুন- জানা শুনা ব্যখ্যা অনুযায়ী "বায়াত বিহীন মৃত্যু জাহেলিয়াতের মৃত্যু" এই ব্যখ্যাকে একেক দল একেক গোষ্ঠী তারা তাদের নিজেদের মতো করে ব্যবহার করে চলেছে। যেমন- এক পক্ষ বলছে, কোন ব্যক্তির কাছে বায়াত বা শপৎ নেওয়া যাবেনা । কারন ব্যক্তির ভুল ভ্রান্তি হতে পারে কিন্তু সংগঠনের ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম। 
আবার আরেক পক্ষ বলছেন- অবশ্যই আল্লাহর ওলী মায়ার মকবুল বান্দার হাত ধরে বায়াত গ্রহন করতে হবে। 
আমার পর্যবক্ষেণ বলে আমাদের আর্তসামাজিক প্রেক্ষাপটে যেসব ব্যক্তিদের কাছে বায়াত নেওয়ার জন্য বলা হয়ে থাকে এর অধিকাংশ ই আগাগোড়া গলদ এবং ভেজালের ভরপুর । তবে ব্যতিক্রমী আল্লাহর ওলীরা অবশ্যই রয়েছেন । 
আর বিগত কয়েক বছরে যে সব সংগঠন তাদের হাতে বায়াত নেওয়ার কথা বলে আমার দেখা মতে তাদের নব্বই ভাগ সিদ্ধান্তই ভুল এবং ব‍্যক্তিরা নানান অভিযোগে অভিযুক্ত । তাহলে এর সুষ্পষ্ট ব্যখ্যা ও করনিয় কি হতে পারে ? 

অপরদিকে "বায়াত বিহীন মৃত্যু জাহেলিয়াতের মৃত্যু" ? 
তাহলে প্রশ্ন দাঁড়ায় কতভাগ লোক বায়াতে আবদ্ধ ? যারা বায়াতী জিন্দেগীর বাইরে এরা কি সবাই জাহিল ? দুনিয়ায় এর সংখ্যা কত হবে ? আর এই বায়াত কোন বায়াত ? আর যারা বায়াত বদ্ধ কিন্তু চুরি বাটপারি দখল আত্মসাতের সাথে জড়িত  তাদের জন‍্য কি জান্নাত অবধারিত?

 এই বায়াতটা জীবনে কয়বার নেওয়ার জন্য কোরআনে নির্দেশ দেওয়া  হয়েছে । এটার অর্থ এই দাঁড়ায় যে, জীবনে অন্তত একবার এই বায়াতটা গ্রহন করতে হবে নাকি বারবার? 
কিন্তু ছাত্র জীবনে দুইবার এরমধ্যে একবার চুড়ান্ত শপৎ হিসেব গন্য করা হলে আবার কর্ম জীবনে গিয়ে পূনরায় শপৎ গ্রহন করতে হবে কেন ? বায়াত বিহীন মৃত্যু জাহেলিয়াতের মৃত্যু যদি হয় তাহলে জীবনের একবার তো সে শপৎ নিয়েছে । তাহলে বারবার শপৎ নেওয়ার অর্থ কি দাঁড়ায়?  আর বায়াত নেওয়া যদি আল্লাহর হুকুম হয়ে থাকে তাহলে কোন মানুষ কিভাবে সেই বায়াত স্থগিত কিংবা বাতিলের ক্ষমতা রাখে? 

 আজাদী আন্দোলন, বালাকোটের আন্দোলন সহ অসংখ্য আন্দোলনকে কি ইসলামি আন্দোলন বলা যাবেনা ?
ভারতীয় উপ মহাদেশে  মুসলমানদের এক হাজার বছরের শাসন করলেন কিসের ভিত্তিতে?  

#ইতিহাস_কি_বলে-
মুহাম্মদ বিন কাসিমের সিন্ধু বিজয়ের (৭১২ খ্রিস্টাব্দ) পর আফগান শাসক সুলতান মাহমুদ  ভারত আক্রমণ করে উপমহাদেশে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত করেন। মুহাম্মদ বিন কাসিম থেকে নবাব সিরাজ উদদ্দৌলা পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার বছর মুসলমানগণ এই উপমহাদেশে শাসন  চালিয়েছেন।  পরবর্তীতে মুসলিম শাসক ও সমরবিদগণ নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ভুলে গিয়ে বিলাসিতা, ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের জন্য আত্মকলহে লিপ্ত হয়ে পড়ে।
আজও সে পথে হাটছে। 

 মুসলমানরা শুধু রাজ্য হারায়নি  দ্বীন ও সিরাতে মুস্তাকীম থেকে বহু দূরে সরে পড়ে। 
১৭৫৭ সালে পলাশী যুদ্ধে ইংরেজগণ বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে পরাজিত করে বাংলাসহ গোটা উপমহাদেশ তারা পদানত ও জোর জবরদস্তিমূলক আধিপত্যবাদী শাসন কায়েম করে।

অবিভক্ত ভারতের মুসলমানগনই ছিলেন উপমহাদেশের মুক্তি-আন্দোলনের পুরোধা। তাঁরাই প্রথমে মুসলমানদের যাবতীয় স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার দাবী করতে গিয়ে ইংরেজ শাসকদের হাতে অকথ্য জুলুম-নির্যাতন হাসিমুখে বরণ করে নিয়েছিলেন, ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলেছিলেন,  হয়েছিলেন নির্বাসিত। 

আর এমনিভাবে উপমহাদেশের মুসলমানদের মধ্যে অক্ষুন্ন রেখেছিলেন ইসলামী প্রেরণা, ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতিবোধ। 
১৭৯৯ সালে শাহওয়ালীউল্লাহ দেহলভীর চিন্তায় উদ্ধুদ্ধ এবং ইংরেজ বিরোধী স্বাধীনতাযুদ্ধে নিবেদিতপ্রাণ মহীশূরের বীর সুলতান টিপুকে ইংরেজরা পরাজিত ও হত্যা করলো। সর্বশেষ সম্রাট শাহ আলমকে লজিং হিসাবে লাল কেল্লা ছেড়ে দিয়ে ১৮০৫ খৃঃ দিল্লী হস্তগত করে ইংরেজরা সমগ্র ভারতে নিজেদের নিরঙ্কুশ ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করলো।

#কয়েকটি_প্রশ্ন
ইতিহাসের কোন ঘটনাই সম্পর্কহীন নয়। কার্যকারণ পরম্পরার ফলেই ঐতিহাসিক ঘটনার সূত্রপাত হয়। বস্তুতঃ এ কারণেই দেখা যায়, বাংলা পাক-ভারত উপমহাদেশের আজাদী আন্দোলনের সাথে ১৭৫৭, ১৮৫৭ এবং ১৯৪৭ সালের ঐতিহাসিক ঘটনাবীল পরস্পর ওতঃপ্রোতভাবে জড়িত। সম্রাট আলমগীর আওরঙ্গজেবের প্রথম উত্তরাধিকারীদের যুগ থেকে এ জাতি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বিয়োগান্ত ঘটনা তাদের জন্য প্রথম বাস্তব ও বেদনাদায়ক আঘাত হিসাবে আত্মপ্রকাশ করলো। তার পরবর্তী কালে ১৮৫৭ ও ১৯৪৭ সালের ঘটনাদ্বয় ছিল উপমহাদেশে মুসলিম পুনর্জাগরণের বাস্তব ফলশ্রুতি।

কিন্তু এই পুনর্জাগরণ কার চিন্তার ফসল ছিল? উপমহাদেশে ইসলামী রেঁনেসার বীজ মুসলমানদের চিন্তা ও মগজে কে বপন করেন? হতোদ্যম পরাজিত মুসলিম জাতি এ চেতনা ও অনুপ্রেরণা কোত্থেকে পেয়েছিলো,  ১৮৫৭ সালে উপমহাদেশের নিরঙ্কুশ ক্ষমতার অধিকারী ইংরেজ রাজ-শক্তির বিরুদ্ধে তারা প্রকাশ্যে রুখে দাঁড়িয়েছিল? 

তার পূর্বে ১৮৩১ সালে কোন অনুপ্রেরণা তাদের বালাকোটের রণাঙ্গণে ছুটে যেতে পাগল করে তুলেছিলো এবং কোন যাদুপ্রেরণা এই রণক্লান্ত ভগ্নহৃদয়ের মুসলমানদেরকে পুনরায় বলবীর্য ও শক্তি-সাহসে উজ্জীবিত করে ইংরেজ শক্তির বিরুদ্ধে ১৯৪৭ সালের শেষ বিজয়ের আগ পর্যন্ত সংগ্রামে অটল রেখেছিলো? 

শাহ আবদুল আজীজের এই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশেও বিপুল সাড়া জেগেছিলো। যার ফলে ১৮১৮ খৃষ্টাব্দে এখানে ফরিদপুরের জাহী শরীয়তুল্লাহর নেতৃত্বে ফরায়েজী আন্দোলনের নামে এক শক্তিশালী ইসলামী আন্দোলন গড়ে ওঠে। 

ফরায়েজী আন্দোলনের শেষের দিকে মওলানা কারামত আলী জৈনপুরীও সাইয়েদ আহমদ শহীদের শিষ্য হিসাবে বাংলাদেশে ইসলামী শিক্ষা-সংস্কৃতি ও আদর্শ প্রচারে বিরাট কাজ করেন। বাংলাদেশে মুসলমানদের জীবন থেকে তথা বিজাতীয় শিক্ষা-সংস্কৃতির প্রভাব দূরীকরণ ও এ অঞ্চলের জনগণের মধ্যে ইসলাম প্রচারের ব্যাপারে মওলানা আলী জৈনপুরীর অসামান্য দান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। মূলতঃ এ কারণেই এখনও বাংলার প্রতিটি মানুষ “হাদিয়ে বাঙ্গাল” মওলানা কারামত আীল জৈনপুরীকে অতি ভক্তি শ্রদ্ধা সহকারে স্মরণ করে।

সাইয়েদ আহমদ বেরেলভীর আন্দোলন
মোজাহেদ বাহিনীর নেতা সাইয়েদ আহমদ শহীদ জেহাদের উদ্দেশ্যে আধ্যাত্মিক শক্তি সঞ্চয়ের জন্যে তাঁর শত শত কর্মীকে নিয়ে ১৮১৯ খৃষ্টাব্দে তিনি ইসলামী আন্দোলনকে লক্ষ্যে পৌঁছাবার জন্যে জেহাদের প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। তাঁর দলের প্রতিটি মোজাহিদকে তিনি ইসলামের সোনালী যুগের আন্দোলনের কর্মী সাহাবীদের আদর্শে গঠন করতে চেষ্টা করেন। 

#ইসলামী_রাষ্ট্রের_প্রতিষ্ঠা
অতঃপর তিনি কাশ্মীরে প্রধান ঘাটি স্থাপন করতে ইচ্ছা করেন। সাইয়েদ আহমদ সেখানে ইসলামী গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা কায়েম করলেন। তিনি অধিকৃত এলাকায় মওলানা সাইয়েদ মযহার আলীকে বিচারক নিযুক্ত করলেন এবং প্রশাসনিক দায়িত্বভার অর্পণ করলেন কাবুলের আমীর  মুহাম্মদের ভাই সুলতান মুহাম্মদের উপর।
 
বালাকোটে ইসলামী আন্দোলনের সংগ্রামী নেতাদের শাহাদাতের পর শাহ ওয়ালিউল্লাহর বংশধর মওলানা শাহ ইসহাক সাহেবের নেতৃত্বে উপমহাদেশে ইসলামী আন্দোলন পরিচালিত হয়। ১৮৫৭ সালের বিপ্লবের পূর্বেই মওলানা শাহ ইসহাক আন্দোলনকে জোরদার করার লক্ষ্যে মওলানা এয়াকুবকে নিয়ে অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্র সফর করেন। বিশেষ করে তিনি তুরস্কের সঙ্গে যোগাযোগের উদ্দেশ্যে পবিত্র মক্কায় চলে যান। আর এমনিভাবে আন্দোলনের কেন্দ্রস্থল এবার মক্কায় স্থানান্তরিত হয়। 

১৮৩১ সালের ৬ মে ঐতিহাসিক বালাকোট প্রান্তরে ইংরেজ ও শিখ মিত্র বাহিনীর সাথে জিহাদ করে এক অসম যুদ্ধে শাহাদাত বরণ করেছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের আযাদি আন্দোলনের অকুতোভয় সিপাহসালার ।    
 ইনসাফ ও কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং ইসলামি সংষ্কৃতি তাহাজিব তামাদ্দুন  রক্ষার এতসব ঐতিহাসিক আন্দোলনকে আমরা অস্বীকার করে বা এড়িয়ে যেতে পারিনা।  

বালাকোটের এক'শ বছর  পর দ্বীনের সেই ঝান্ডা  আবারও তেলে ধরতেই দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের ডাক দিয়ে জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠা  করেন যুগের শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দেদ মাওলানা মওদুদী (রহ:)।           
------------------------- 
তথ্য সূত্র - সিন্ধু বিজয়, উপ মহাদেশে আজাদি আন্দোলনে  মুসলমানদের ইতিহাস ও পলাশী থেকে বাংলাদেশ ।
-------------------------------------------------- 
লেখক- সাংবাদিক, কলামিষ্ট, 
সিলেট- 01-06-2019
1.06 আম;

Post a Comment

0 Comments