Recent Tube

যতদিন যমিনে মুজাহিদ থাকবে, জিহাদ থাকবে ততদিন বাইতুল মাকদাস ইহুদীরা নিতে পারবে না,মুসলমানদের উৎখাত করতে পারবে না। ইবনে যুবাইর।


 





যতদিন যমিনে মুজাহিদ থাকবে, জিহাদ থাকবে ততদিন বাইতুল মাকদাস ইহুদীরা নিতে পারবে না,মুসলমানদের উৎখাত করতে পারবে না।
--------------------------------- 


    পুলিশের আইজি মহোদয় কইছেন, ডিআইজি সাহেব কইছেন,এসপি সাহেব কইছেন,র‍্যাবের ডিজি সাহেব কইছেন কওমী মাদরাসায় কোন জঙ্গি নাই। আর আমরা হুজুররাও কইছি,আলহামদুলিল্লাহ!

 জঙ্গি নাই মানে কি নাই?
কোন জিহাদী নাই! তো জিহাদী যদি না থাকে,মুজাহিদ যদি না থাকে তবে কওমী মাদরাসা থাকার দরকারটা কি?
প্রত্যেক কওমী মাদরাসায় মুজাহিদ থাকতে হবে,প্রত্যেক স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে মুজাহিদ থাকতে হবে। যতদিন যমিনে মুজাহিদ থাকবে, জিহাদ থাকবে ততদিন বাইতুল মাকদাস ইহুদীরা নিতে পারবে না,মুসলমানদের উৎখাত করতে পারবে না।

    এই মুসলমান!শুনুন,এরা জিহাদকে সন্ত্রাস বলতাছে,জঙ্গি বলতাছে,জঙ্গী মানে কি?জঙ্গী মানেই যোদ্ধা,জং মানেই যুদ্ধ,এখানে আমার মুরুব্বিয়ানার আছেন,কারো বয়স ৬০/৭০/৮০ বছর হয়ে গেছে,আর কতদিন বাঁচবেন,কতদিন বাঁচতে চান বলেন,আর বাঁচার চেষ্টা কইরেন না,উম্মতেরে হক কথা কইয়া যান,উম্মতেরে সঠিক পথ দেখাইয়া যান...।

    আমার নবী বলছেন,আমাকে তরবারিসহ প্রেরণ করা হয়েছে।যতদিন যমিনে কালিমা প্রতিষ্ঠিত না হয় ততদিন আমাকে জিহাদের হুকুম দেয়া হয়েছে।
তারা বলে,যারা জঙ্গি তারা জিহাদ করে,আর তারা ভ্রান্ত ইসলমের সদস্য।মুহাম্মদ জিহাদ করতেন।যারা জিহাদ করে,জঙ্গি হয়,সন্ত্রাসী হয় তারা শয়তানের অনুসারি।তাহলে আমার নবীকে তারা কি বানালো?
এই মুসলমান!কথা বলেন,আমার নবীকে তারা গালি দিয়েছে কি না!?

     এই মালাউনের নাম হল,আসমানী কিতাব গবেষক শহিদুল ইসলাম।
মুসলমানদেরকে ধোকা দিতে হলে,দাড়ি লাগবে,টুপি লাগবে,জুব্বা লাগবে,মডারেট আল্লামা লাগবে..!খবরদার!সন্ত্রাস মানে জিহাদ নয় আর জিহাদ মানে সন্ত্রাস নয়....! তারা চায় মুসলমানের কলিজা থেকে জিহাদকে বের করে দিতে...!
কথা আরও ছিল।কথাগুলো কি সাংঘাতিক,যুগপোযোগি।না,এগুলো আমার কথা নয়,কথাগুলো বলেছেন মাওলানা মুফতি মাহমুদুল হাসান গুনবী সাহেব।
তার প্রতিটি বাক্যে যেন অগ্নি ঝরছিল এবং বাতিলের কলিজায় মহাপ্রলয়ের প্লাবন হয়ে পারমানবিক বোমার মত আঘাত হানছিল।

     তিনি শুধু চিন্থিত বাতিলের বিরুদ্ধে হুুঙ্কার দেন নি,স্বজাতির মুনাফিকদের অন্তরে আগুন জ্বেলে দিয়েছেন,তাদের মুনাফিকি চরিত্রগুলো উন্মুক্ত করে দিয়েছেন,আরও উন্মুক্ত করে দিয়েছেন বোবা শয়তানের চেহারাগুলো।

    এই জন্যই তিনি গুম হওয়াতে 
কির্তনখোলা নদী পাড়ে ঈদের ইমেজ তৈরি হতে পেরেছে,কওমীর কর্তব্যবাক্তিরা তার ব্যাপারে নীরব দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।ঘরে যার এত শত্রু বাইরের শত্রুর তার দরকার কি?
আমরা বলি,হে মুসলমান!জেগে ওঠ!এভাবে একের পর এক যদি মাহমুদুল হাসানদের নিরপত্তা দিতে না পারো তবে দেশে মাহমুদুল হাসনরা জন্মাবে না,গুমের মিছিলো বন্ধ হবে না।

     হে মুসলমান!আল্লাহর গজবকে ভয় করো,মাজলুমের পাশে দাঁড়াতে যদি তোমার ঈমান তোমাকে বাঁধা দেয় তাহলে জেন রাখ,তোমার ঈমান দিয়ে ইসলামের কোন কাজ নেই।
-----------
লেখকঃ ইসলামিক আর্টিকেল লেখক ও অনলাইন এক্টিভিস্ট। 

Post a Comment

0 Comments