যে অতিথ প্রেরণা জোগায়, যাদের দেখে প্রেরণা মেলে, কালের এই মহান মানুষ, ইসলামি আন্দোলনের মোটিভেশান শক্তির সূতিকাগার,
শ্রদ্ধা, আর ভালোবাসার প্রিয় নাম
শাহ আব্দুল হান্নান;
--------------------------------------------------
ইন্টার পাশ করে মেডিকেলে ভর্তি হয়েছিলেন।
কিন্তু দ্বায়িত্বশীলের নির্দেশে জগন্নাথ কলেজে সংগঠন প্রতিষ্ঠার জন্য মেডিকেল ছেড়ে সেখানে ডিগ্রিতে ভর্তি হন। বদলে যায় জীবনের গতি প্রকৃতি।
ডিগ্রিতে সারাদেশে দ্বিতীয় স্থান, মাস্টার্সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম স্থান, ছাত্র সংঘের প্রাদেশিক সেক্রেটারি জেনারেল, অতঃপর ১৯৬৩ সালে পাকিস্থান পাবলিক সার্ভিসে জয়েন করে দীর্ঘদিন সরকারী বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে সর্বশেষ সচিব হিসেবে ১৯৯৮ সালে বিদায় নেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর দলীয় কোনো পজিশনে না থেকেও ইসলামপন্থীদের শিক্ষা, চিকিৎসা, মিডিয়া, ব্যাংক, গবেষণা, ইন্টেলেকচুয়াল থেকে শুরু করে প্রায় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের পাশাপাশি সারাদেশের নেতাকর্মীদের কাছে ছিলেন এক অঘোষিত স্প্রিচুয়াল ব্যক্তিত্ব।
বিশ্বমানের ইসলামিক স্কলার, সুমহান ব্যক্তিত্ব, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান, সাবেক সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর, ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, মানারাত বিশ্ববিদ্যালয় ও ইবনে সিনা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান, দিগন্ত মিডিয়া কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান, বহু গন্থ প্রণেতা, ক্ষণজন্মা ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশের ভ্যাট ব্যবস্থার জনক শাহ আব্দুল হান্নান চাচা.
কালের এই মহান মানুষটি, নতুন প্রজন্মের ইসলামপন্থী তরুণদের চাচা, শাহ আব্দুল হান্নান।
১ জানুয়ারি ১৯৩৯ - ২ জুন ২০২১,
0 Comments