জামায়াতের সাথে জোট করে ভারতের দালালী হাত ছাড়া করা যাবেনা। সাহেদ কবির।

ইসলামি চিন্তার ধারক বাহক ও ডানপন্থী জিয়ার বিএনপিকে মির্জা ফখরুল সাহেবরা ;

-------------------------

 মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একজন সাবেক বাম রাজনৈতিক নেতা।

মির্জা ফখরুল সাহেবরা চান আওয়ামীলীগ ৫০ বছর ক্ষমতায় থাকুক। তবুও জামায়াতের সাথে জোট করে ভারতের দালালী হাত ছাড়া করা যাবেনা। যা কিছু হারিয়েছে , ক্ষতিগ্রাস্থ হয়েছে জিয়া পরিবার। উনাদের তো কিছু হয়নি ।

 ফখরুল সাহেব মারাত্মক ইসলাম বিদ্বেষী, তিনি নিজে তো স্বীকারই করেছেন ইসলামী রাজনীতিতে তিনি বিশ্বাস করেন না, শরঈয়া আইন তিনি বিশ্বাস করেন না।

তাই ইসলামী দলের উত্থানে উনার খুব কষ্ট হচ্ছে। উনি চান জামায়াত রাস্তায় মার খাবে, ফাসিতে ঝুলবে আর উনারা এটা দেখে মজা নিবেন। জামায়াত কেন মিছিল মিটিং করার পারমিশন পাবে। এতে উনি আতাত খুজে পান।

আপনাদের কি মনে আছে নিজামী সাহেব যখন কৃষি মন্ত্রী ছিলেন তখন উনাকে কৃষি প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছিল। উনি নিজামী সাহেবের মত একজন সৎ মন্ত্রীর সাথে কাজ করতে অনিহা প্রকাশ করেন। কারণটা কি ভেঙ্গে বলতে হবে ? তখন খালেদা জিয়া নিজামী সাহেবকে শিল্প মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব দেন।

বি এনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহামন ছিলেন আপদমস্তক একজন ইসলাম পন্থী লোক। তিনিই বাংলাদেশে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম বলে প্রথমে ভাষন শুরু করেন। 

তিনিই তো জামায়াতকে রাজনীতি করার অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন।

ফখরুল সাহেবরা সেই ডানপন্থী বিএনপি কে বাম রাজনীতির দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। বি এন পির গলা টিপে ধরেছে দীর্ঘদিন।  

এদেশের ডানপন্থী মানুষের প্রিয় দল বি এন পি কে তিনি ইসলাম বিদ্বেষী  দলে পরিনত করার চেষ্টায় যা কিছু প্রয়োজন তাই করছেন। 

২০১৮ সালে তাই তিনি গণফোরাম, ঐক্য ফোরাম, ঐক্য ফ্রন্ট বামদের সাথে ঐক্য করে বি এন পি কে মরা লাশে পরিনত করেছেন। এবার তিনি বি এন পির শবদাহ করে শ্মশানে নিয়ে ছাড়বেন।

 সচেতন নাগরিক সমাজ এখনো বিএন পি জামায়াত ঐক্যবদ্ধ দেখতে চায় মাঠ পর্যায় জরিফ করুণ তার পর কথা বলুন।

এখন সময় সবাই মিলে ঐক্য বদ্ধ ভাবে জাতিকে মুক্ত করা ।

দেশের গণতন্ত্রে ফিরিয়ে আনা।©

আল-জাজিরা বাংলা।

-------------------------