ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মারা প্রতিবাদ ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে ডেভিল ও দুসরদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার ন্যায় সঙ্গত পদক্ষেপ কে
মব সন্ত্রাসী বলে ধূম্রজাল সৃষ্টি করতে চায়?
ফ্যাসিবীদের দোসররা গর্ত থেকে বের হচ্ছেন নানা কৌশলে। জনরোষকে ইিনিয়ে বিনিয়ে “মব সন্ত্রাস” বলার অপচেষ্টা করছেন তারা। তাদের ভাষায় এক সময় বিরোধী দলের আন্দোলন কর্মসূচিকে বলা হোত তান্ডব।
ফ্যাসিবাদের সময় গুম, খুন, ক্রসফায়ার ও সাংবাদিক নির্যাতনে তারা ছিলেন উস্কানিদাতা। এখন আবার ইনিয়ে বিনিয়ে গরত থেকে বের হচ্ছেন।
যখন দৈনিক আমার দেশ বন্ধ করে দিয়ে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করে রাস্তায় গাড়ি ভাংচুরসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা দিয়ে রিমান্ডে নির্যাতন করা হচ্ছিল তখন তারা ছিলেন নেপথ্য উস্কানিদাতা।
সুপ্রিমকোর্ট “ট্রুথ ইজ নো ডিফেন্স” বলে যখন সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও আমাকে কারাগারে নিক্ষেপ করেছিল তখন তারা আনন্দ প্রকাশ করেছিলেন।
সংগ্রাম সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদকে যখন তার অফিস থেকে সন্ত্রাসীরা টেনে হেচরে বের করেছিল, সংগ্রাম অফিসে ভাঙচুরের নারকীয় তাণ্ডব চালিয়েছিল এবং রুহুল আমিন গাজির মত সাংবাদিক নেতাকে মাসের পর মাস বিনা বিচারে কারাগারে রাখা হয়েছিল তখন তাদের গায়ে লাগেনি। বরং তারাই শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন তখন।
এখন ১৭ টিভির তথ্য সন্ত্রাসী মোজাম্মেল বাবু, ফারজানা রূপা, শ্যমল দত্ত্বের মত তথ্য সন্ত্রাসীদের পক্ষে তারা মাঠে নেমেছেন।
তাদের বিবৃতির লিঙ্ক নিচে দেওয়া হল-
এখানে উল্লেখ্য, গত বছরের জুলাইতে শেখ হাসিনার গণহত্যাকে সমর্থন জানিয়ে যারা প্রকাশ্যে সমাবেশ করেছিলেন তাদেরকে বিচারের আওতায় আনান দাবী জানাচ্ছি।
নিচের এই ছবিতে যারা আছেন তারা এই সমাবেশের মাধ্যমে জুলাই গণহত্যাকে সমর্থন জানিয়ে শেখ হাসিনাকে উস্কানি দিয়েছিলেন। তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনার জোর দাবী জানাচ্ছি।
0 Comments