Recent Tube

জামায়াতে ইসলামী ১৯৪১ সালে ভারতে প্রতিষ্ঠীত হয়! : ড. কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রম


"ধন্যবাদ ড. কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রম কে,
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সঠিক ইতিহাস মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য,"

জামায়াতে ইসলামী ১৯৪১ সালে ভারতে প্রতিষ্ঠীত হয়! 
জামায়াতে ইসলামীকে ৪ বার পাকিস্তান সরকার নিষিদ্ধ করে!
জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মওদূদীকে পাকিস্তান সরকার ফাঁসির আদেশ দেয়!

জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মওদুদীর বাড়ি ভারতের হায়দারাবাদে!

তাহলে বলুন কিভাবে জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান প্রেমী হলো? কিভাবে দেশ বিরোধী হলো? কিভাবে, কেন জামায়াত ইসলামী এদেশকে পাকিস্তান বানাবে?

জামায়াতে ইসলামী ভাঙ্গার পক্ষে নয়, জামায়াতে ইসলামী গড়ার পক্ষে। বার বার জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক ঐক্য গড়েছে। জামায়াতে ইসলামী ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান গড়ার কাজ করেছে। আবার তারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভাঙ্গার বিরোধিতা করেছে মাত্র। কোন ধরনের অপরাধের সাথে জড়িত ছিল না।

ভাই-ভাই যখন আলাদা হতে চায়, ঘর ভেঙে ফেলতে চায় তখন তৃতীয় আদর্শ পক্ষ এসে যদি বলে- তোমরা আলাদা হইওনা। তোমরা আলাদা হলে শক্তি কমে যাবে। তোমাদের শত্রুরা সুযোগ পাবে। শত্রুরা তোমাদের উপর সুযোগ বুঝে ঝাঁপিয়ে পড়বে। তাহলে কি ঐ তৃতীয় আদর্শ পক্ষ অপরাধী হয়? তৃতীয় পক্ষ কি একপক্ষের শত্রু হয়ে যাবে??? 
জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা ছিল তৃতীয় পক্ষের মতো।

অপরাধ করেছে বর্তমান ঐ চোরগুলোর বাপ দাদারা। যারা বর্তমানে চাঁদাবাজী,মাদক কারবারী, দুর্নীতি, ভূমি দস্যুতার সাথে জড়িত। ঐগুলাই রাজাকার ছিলো। পাক বাহিনীর কাছ থেকে সুবিধা নিয়েছে। 

শুধু মাত্র রাজনৈতিকভাবে চরিত্রের দিক থেকে পরাজিত হয়ে, অপরাধীরা,দুর্নীতিবাজরা,ফ্যাসিবাদীরা, দেশদ্রোহীরা,বামপন্থীরা,ইন্ডিয়ার দালালরা জামায়াতে ইসলামীর উপর রাজাকার তকমা চাপিয়ে দেয়। 

রাজাকার হলো ঐ বাটপারগুলো যারা ১৯৭১ সালে হাজার হাজার  নারী অধিকার কেড়ে নিয়েছে যারা নারীকে ধর্ষণ করেছে বাড়ি ঘরে আগুন দিয়েছে,, মানুষ হত্যা করেছে,, ভারতে গিয়ে নারী আর মদ ভোগ করেছে, ৭১-এর পরে যারা ধর্ষণে সেঞ্চুরী করেছে এবং যাদের পদ পেতে হলে  নেতার সঙ্গে নিশি যাপন করা লাগে,, তারাই রাজাকার,,, 

এবং যারা পহেলা বৈশাখের নামে নারীদের শ্লীলতাহানী করে পোশাক খুলে নেয়,, বিশ্ববিদ্যালয় নারীদের কাছ থেকে হিজাব খুলে নেয়। তারা রাজাকার,,, 

যারা নারীদের কুরআনের ক্লাস থেকে টেনে হিচড়ে কারাগারে নেয়, যারা মদের আইন পাশ করে,, যারা শিক্ষা ব্যাবস্থা ধ্বংস করে, যারা ব্যাংক লুটপাট দখলদারি করে। যারা দেশ বিক্রি করার ষড়যন্ত্র করে, যারা দেশের টাকা বিদেশে পাঠিয়ে দেশে হত্যাযজ্ঞ চালায়, তারাই রাজাকার,,,

যারা দেশে রাতের আঁধারে গনহত্যা চালায়, যারা সচিবালয়‌কে ভারতের রাজধানী বানাতে চায়, তারাই রাজাকার,,, 

যারা হিন্দুদের সম্পদ লুট করে শত শত বিঘা জমি ও সম্পত্তির মালিক হয়েছে,তারাই রাজাকার,, 

ক‌র্নেল অ‌লি আহ্যমাদ (বীর বিক্রম)
সা‌বেক মন্ত্রী।

Post a Comment

0 Comments