গণতন্ত্র পূণরুদ্ধারের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে সামিল হতে পারলেই ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন তরান্বিত হবে।
ইসলামী সমমনা দলগুলোর ব্যানারে আজ বাদ জুম্মা যে বিক্ষোভ মিছিল হল এবং স্ব স্ব দলের প্রধানরা সরকারের বিরুদ্ধে যেভাবে জমিয়ে বক্তব্য দিল,গত কালকে চোরমোনই পীরের দল শাহবাগে অবস্হান নিয়ে নির্বিঘ্নে বক্তব্য প্রদান করল এই একই কাজ যদি বিএনপি জামায়াত করত তবে বিএনপি জামায়াতের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ হতে পারত মারাত্মক।
হাসিনা তার সন্ত্রাসী গোন্ডাবাহিনী ও অনুগত্য পুলিশ রাস্তায় নামিয়ে দিতে ভুল করত না।হাসিনা ভালভাবে জানে এই বিক্ষোভ করছে কিছু বামপন্থি সংগঠন এবং দরবারী আলেমরা।
সরকারের ছত্রছায়ায় যাদের বসবাস তাদের দিয়ে সরকার পতনের স্বপ্ন মানুষ দেখলেও আমি কিন্তু দেখি না।
এই বিক্ষোভ একটা সময় পর্যন্ত গড়াবে।তারপর বিক্ষোভকারীগণ ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে যে যার ঘরে ফিরে যাবে।সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ও রণকৌশল হচ্ছে যুদ্ধে জয়ের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি রুলস। চলমান বিক্ষোভে সেটা কিন্তু নেই।
নুরু একটি সাহসী ও প্রতিবাদী কন্ঠস্বর। যদি তিনি গণতন্ত্র পূণরুদ্ধারের জন্য সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে চান তবে তাকে দেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করে একটি জোট তৈরি করতে হবে এবং গণতন্ত্র পূণরুদ্ধারের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে সামিল হতে পারলেই ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন তরান্বিত হবে।
0 Comments