কে সেই কথিত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানু সে কি পরিমাণ খারাপ ছিল ফ্যাসিস্ট ছিল এবং কি পরিমাণ উগ্রবাদী জঙ্গি চরিত্রের ছিল তার কিছুটা ধারণা নিতে পারেন??
--------------------------------------------------
সেদিন ২০১৯ সালের ঘটনা।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের জামায়াতের রুকন ও একটি ওয়ার্ডের সভাপতি ছিলেন আব্দুল হালিম মজুমদার।
একদিন শীতের সকালে শুধুমাত্র জামায়াত করার অপরাধে কুলিয়ারা হাই স্কুলের পাশের পুকুরে লাথি মারতে মারতে পানিতে ফেলে দেয় আব্দুল হাই কানু ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী।
শুধু তাই নয়, পুকুরে গলা সমান পানিতে এক ঘন্টারও বেশি সময় দাঁড় করিয়ে রাখে বৃদ্ধ আব্দুল হালিম মজুমদারকে।
সেদিনের অপমান ভুলতে পারেনি সম্ভ্রান্ত সেই পরিবার। আব্দুল হালিমের সন্তানেরা ও ভাইয়েরা চৌদ্দগ্রামে থাকতে পারে নি খুনী সন্ত্রাসী জঙ্গি চরিত্রের এই কানুর অত্যাচারে।
গতদিন যা ঘটেছে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামে তা কোন রাজনৈতিক দলের দলীয় বিষয় নয় এবং তা রাজনৈতিক কোন কর্মসূচির মধ্যেও পড়ে না এটা স্রাব ২০১৯ সালে নির্যাতিত অপমানিত সেই আব্দুল হালিম ভাইয়ের অপমানের প্রতিশোধ নিয়েছে তারই ভাই আবুল হাশেম। সন্ত্রাসী ও খুনী আব্দুল হাই কানুকে জুতার মালা পরিয়ে বড় ভাইকে লাথি মারার প্রতিশোধ নিয়েছেন তিনি।
=== সংগৃহীত ===
0 Comments